Solutions 1: Oracle Database Fundamental I


Oracle Database Fundamental I
 Practice 1 Solutions
          (Questions 1 to 5 just true and false, So try itself)
                6.Your first task is to determine the structure of the DEPARTMENTS table and its contents.
            Solutions: Structure- desc departments;
     Contents– select * from departments;
         7.      You need to determine the structure of the EMPLOYEES table.
            Solutions: desc employees;
         8.      The HR department wants a query to display the last name, job code, hire date, and employee number for each employee, with employee number appearing first. Provide an alias STARTDATE for the HIRE_DATE column. Save your SQL statement to a file named lab_01_07.sql so that you can disperse this file to the HR department.
Solutions: select employee_id, last_name, job_id, hire_date startdate
from employees;
         9.      The HR department needs a query to display all unique job codes from the EMPLOYEES table.
Solutions: select distinct job_id
from employees;
        10.  The HR department wants more descriptive column headings for its report on employees. Copy the statement from lab_01_07.sql to the iSQL*Plus text box. Name the column headings Emp #, Employee, Job, and Hire Date, respectively. Then run your query again.
Solutions: select employee_id “EmP#”, last_name “Employee”, job_id “Job”, hire_date “Hire Date”
from employees;
        11.  The HR department has requested a report of all employees and their job IDs. Display the last name concatenated with the job ID (separated by a comma and space) and name the column Employee and Title.
Solutions: select last_name||’, ‘||job_id “Employee and Title” from employees;
        12.  To familiarize yourself with the data in the EMPLOYEES table, create a query to display all the data from that table. Separate each column output by a comma. Name the column title THE_OUTPUT.
Solutions: select employee_id||’,’||first_name||’,’|| last_name||’,’||email||’,’||phone_number||’,’||hire_date||’,’||job_id||’,’||salary||’,’||commission_pct the_output from employees;
———-The End———-

.:: গুগল মামার সাথে মজা করার ১ বস্তা ট্রিকস ::.

   শা করি সবাই ভালো আছেন। আমরা সবাই জানি গুগল আমাদের কত উপকারী বন্ধু। যেকোন কিছু সে খুজে দিতে পারে সেকেন্ডের মাঝে। কিন্তু গুগল কিন্তু অনেক রসিক। তাহলে চলুন আজকে গুগলের সাথে কিছু রসিকতা করে আসি !!

১. গুগল গ্র্যাভিটিঃ ► www.google.com এ যান।
 ► সার্চ বক্সে Google Gravity লিখে I’m Feeling Lucky বাটনে ক্লিক করুন।

কি দেখলেন?? অভিকর্ষের জোরে সব নিচে চলে গেলো তাইনা?

২. গুগল হ্যাকারঃ

► www.google.com এ যান।
 ► সার্চ বক্সে Google Hacker লিখে I’m Feeling Lucky বাটনে ক্লিক করুন।
গুগল সার্চ হয়ে গেলো সম্পুর্ণ লিট ভাষায়।


৩. এপিক গুগলঃ
► www.google.com এ যান।
 ► সার্চ বক্সে Epic Google লিখে I’m Feeling Lucky বাটনে ক্লিক করুন।

এইবার গুগল আপনার দিকে এগিয়ে আসবে !!

৪. বিরক্তিকর গুগলঃ
এবার Annoying Google লিখে  I’m Feeling Lucky বাটনে ক্লিক করুন।
 গুগল মামাকে তো এতক্ষন অনেক বিরক্ত করলেন। এইবার সেই আপনাকে বিরক্ত করে ছাড়বে

৫. গুগলে প্যাকম্যান গেইমঃ
► Google Pacman লিখে আবার  I’m Feeling Lucky বাটনে ক্লিক করুন।
 গুগল লোগো হয়ে গেলো ছোট্ট প্যাকম্যান গেইম!! খেলতে থাকুন আর সাথে সার্চ করতেও থাকুন……

৬. গুগল ডিগবাজীঃ
► www.google.com এ যেয়ে Do a barrel roll টাইপ করে এন্টার চাপুন।
 এবার গুগলের সাথে সাথে আপনিও ডিগবাজী খান !! :p

৭. গুগল ডাইনোসরঃ
গুগলকে ডিগবাজী খাওয়ালেন?? মিয়া আপনার সাহস তো কম না? এবার দেখেন গুগল মামা রেগে ডাইনোসর হয়ে গেছে…
 ► Dinoogle লিখে সার্চ দিয়ে  I’m Feeling Lucky বাটনে ক্লিক করুন অথবা প্রথম সার্চ রেজাল্টে ক্লিক করুন।

৮. বাকা গুগলঃ
এবার Tilt লিখে সার্চ মারেন। Askew লিখে সার্চ দিলেও এটা হবে। কিছু কি টের পাইছেন?

৯. হ-য-ব-র-ল গুগলঃ
► Google Sphere লিখে সার্চ করে প্রথম রেজাল্টে যান অথবা I’m Feeling Lucky বাটনে ক্লিক করুন।
 সবকিছু উলটপালট হয়ে গেলো তাইনা??

১০.ভঙ্গুর গুগলঃ
► Zerg Rush লিখে সার্চ করুন।
 কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করলেই দেখতে পারবেন ভাঙ্গাভাঙ্গি কারে কয় !!! 

১১. উলটা গুগলঃ
 Google কে উলটা করলে কি হয়? elgoog লিখে  I’m Feeling Lucky বাটনে ক্লিক করেন !!
 কেমন লাগলো উলটা গুগল?

১২. পলাতক গুগলঃ
► Weenie Google লিখে আবার সেই I’m Feeling Lucky বাটনে ক্লিক !!
 তাড়াতাড়ি করেন। গুগল পালিয়ে যাওয়ার আগেই সার্চ করতে হবে কিন্তু !!!!!

১৩. গুগল লোকোঃ
 ► Google Loco লিখে আবার I’m Feeling Lucky বাটনে ক্লিক/১ম সার্চ রেজাল্টে ক্লিক!!
 কি দেখলেন কমেন্টে বলুন

১৪. রঙ্গিন গুগলঃ
এইবার আসেন দেখে আসি গুগলের রঙ্গিন রূপ !!
 ► Google Rainbow লিখে আবার I’m Feeling Lucky বাটনে ক্লিক/১ম সার্চ রেজাল্টে ক্লিক করুন।

১৫. কিউট গুগলঃ
জানতে চান কে সবচাইতে কিউট?
 তাইলে I’m Feeling Lucky তে ক্লিক মারেন Who’s the cutest লিখে।

১৬. গুগল ক্যালকুলেটরঃ
গুগলকে আপনি ক্যালকুলেটর হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। এজন্য ইকুয়েশন লিখে সার্চ করুন। যেমনঃ 2+2, 5*7 ইত্যাদি লিখে সার্চ বাটনে চাপ দিন।

১৭. গুগল ঘড়িঃ
যেকোন স্থানের সময় জানতে চান? তাহলে time লিখে সেই দেশের নাম বা শহরের নাম লিখে সার্চ দিন।

১৮. বাইনারী গুগলঃ
Binary লিখে সার্চ করুন। আপনার লেখার একটু নিচে খেয়াল করুন। About 0b1001010011000101111100000000 results দেখাবে বাইনারী সংখ্যায় 

১৯. জীবনের হিসাবঃ
The answer to life, the universe and everything লিখে সার্চ করুন। কি উত্তর দেখলেন?? আজব তাইনা?

২০. জ্যামিতিক ভালোবাসাঃ
গুগলকে ভালোবেসে থাকলে sqrt(cos(x))*cos(300x)+sqrt(abs(x))-0.7)*(4-x*x)^0.01, sqrt(6-x^2), -sqrt(6-x^2) from -4.5 to 4.5 এটি লিখে সার্চ করেন। গুগল আপনাকেও ভালোবাসে দেখলেন তো?? <3

২১. গুগল ডসঃ
► Google Terminal লিখে  I’m Feeling Lucky বাটনে ক্লিক করুন।
 এবার ডস মোডে গুগলও চলবে !

২২. গুগল ভুতঃ
 ► Googoth লিখে  I’m Feeling Lucky বাটনে ক্লিক করুন।
 দেখবেন গুগলের ভৌতিক রূপ !!!

 ২৩. সাগরতলের গুগলঃ
এইবার এখানে যানঃ http://www.google.com.hk/intl/zh-CN/landing/shuixia/
যারা সাতার জানেন না তার কিন্তু সাবধান !!

তো গুগল মামার সাথে অনেক মজা হলো তাইনা?? এবার দয়া করে গুগলকে একটু বিশ্রাম নিতে দেন! 

এরকম আরো অনেক ট্রিক রয়েছে। আপনি আরো ট্রিকস জেনে থাকলে কমেন্টে শেয়ার করতে পারেন।

(মূল লেখাটি এখানে, ক্রেডিটঃ মোতাব্বিরের কাগু)

Working with SQL Functions

SQL Functions: A function is a special type of command word in the SQL99 command set. In effect, functions are one-word commands that return a single value. The value of a function can be determined by input parameters, as with a function that averages a list of database values. But many functions do not use any type of input parameter, such as the function that returns the current system

time, CURRENT_TIME.

 

Function
Syntax
Example
Result
Working With Character
LOWER
LOWER (expression)
LOWER (‘SQL Course’)
sql course
UPPER
UPPER (expression)
UPPER (‘SQL Course’)
SQL COURSE
INITCAP
INITCAP (expression)
INITCAP (‘SQL course’)
Sql Course
CONCAT
CONCAT (expression1, expression2)
CONCAT (‘Hello’, ‘World’)
HelloWorld
SUBSTR
SUBSTR (expression, m[,n])
SUBSTR (‘HelloWorld’,1,5)
Hello
LENGTH
LENGTH (expression)
LENGTH (‘HelloWorld’)
10
INSTR
INSTR (expression, ‘string’,[,m],[n])
INSTR (‘Bangladesh’, ‘a’, 1, 2)
6
LPAD
LPAD (expression, n, ‘string’)
LPAD (salary, 10, ‘*’)
*****24000
RPAD
RPAD (expression, n, ‘string’)
RPAD (salary, 10, ‘*’)
24000*****
TRIM
TRIM (leading | both, trim_character from trim_source)
TRIM (‘H’, from ‘HelloworldHHH’)
elloworld
REPLACE
REPLACE (text, search_string, replacement_string)
REPLACE (‘JACK and JUE’, ‘J’, ‘BL’)
BLACK and BLUE
Working With Number
ROUND
ROUND (expression, n)
ROUND (45.926, 2)
45.93
TRUNC
TRUNC (expression, n)
TRUNC (45.926, 2)
45.92
MOD
MOD (m, n)
MOD (1600, 300)
100
MONTHS_BETWEEN
MONTHS_BETWEEN (date1, date2)
MONTHS_BETWEEN (’13-Sep-13’,’12-Sep-1995’)
216.064007
Working With Date & Time
ADD_MONTHS
ADD_MONTHS (date, n)
ADD_MONTHS (’11-JAN-95’, 6)
11-JUL-95
NEXT_DAY
NEXT_DAY (date, ‘char’)
NEXT_DAY (’01-SEP-95’, ‘FRIDAY’)
08-SEP-95
LAST_DAY
LAST_DAY (date)
LAST_DAY (’01-FEB-95’)
28-FEB-95
ROUND
ROUND (date[, ‘fmt’])
ROUND (SYSDATE, ‘MONTH’)
01-SEP-13
TRUNC
TRUNC (date[, ‘fmt’])
TRUNC (SYSDATE, ‘YEAR’)
01-JAN-13

৪২মিলিয়ন মার্কিন ডলার খরচ করা হয়েছে ইসলাম বিদ্বেষী কর্মকান্ডে,যেখানে ইউএসএ এর বাজেট ঘাটতি বেড়েই চলছে

হঠাৎ করে এত নাস্তিক এর আবির্ভাব বাংলাদেশে কিভাবে হল? কারন, সেই নেটওয়ার্ক তাদের নিজেদের সীমানা পেরিয়ে হাজির হয়েছে আমাদের দেশে আর এইসব নাস্তিকদের ডলারে Pay করছে,যেটাকে আমরা অনেক সময় বলি -Freelancing ।
এখন বুঝতে পারছি নাস্তিকদের শুধু ইসলাম নিয়ে মাথা ব্যথা কেন? আরও তো ধর্ম আছে?আজ পর্যন্ত কোন নাস্তিক কে দেখলাম না অন্য ধর্ম নিয়ে মাথা ঘামাতে।তখন মনে হয় এদের হয়ত মাথা আছে,তবে
সুস্থ চিন্তা করার সেই… ব্রেইনটা নেই।

যে কোন ইসলামীক সাইট কে গ্রহণযোগ্য হিসেবে নেবেন না, হতে পারে যে সাইট থেকে আপনি ইসলাম সম্পর্কে জানছেন,সেটা কোন নাস্তিক দ্বারা পরিচালিত।
হ্যা,নাস্তিক হ্ওয়া তাদের ব্যাপার।তবে যা সহ্য করা যায় না তা হল ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করা।নাস্তিকতা মানে কি শুধু ইসলাম কে ঘৃণা করা?এইসব নাস্তিকরা অনেক কিছু লিখে আর Reference দেয় কিছু Website এর যেগুলোর কোন বাবা মা নেই।প্রমান করার ও উপায় নেই যে এই Website গুলো কোন মুসলিম দ্বারা পরিচালিত।আর সেইসব Website থেকে তারা বিভিন্ন তথ্যের উদ্বৃতি দিয়ে সেটার আবার নিজের মত ব্যখ্যা দেয়।

তবে এই সব Website এবং Online material এর Maximum ইহুদি-নাসারা দের দ্বারা পরিচালিত যেখানে ইসলাম কে বিকৃত করা হয় এবং ভুল ব্যখ্যা করা হয়।আর সেইসব তথ্য নিয়ে নাস্তিকরা হাজির হয় ব্লগে এবং ফেইজবুকে।

ইসলামের বিরুদ্ধে লেখা আজকে থেকে শুরু হয়নি। ইংরেজি সহ আরো অনেক ভাষাতে এইটা অনেক আগে থেকে শুরু হয়েছে। কিন্তু ইসলামের প্রচার প্রসারে বিন্দু মাত্র আঘাত আনতে পারিনি এই গুলো। সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে কিছু Anti Islamic Page বাংলায় চালু করা হয়েছে।

আপনি হয়তো প্রথমে শুনলে মনে হবে কে কেন কি কারনে ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী লেখালেখির জন্যে টাকা পয়সা দিবে।আসুন দেখি কারা কত টাকা খরচ করছে ইসলাম বিদ্বেষী কর্মকান্ডে।
Center For American Progress সংগঠনটি গত ছয় মাস ধরে আমেরিকায় ইনভেস্টিগেশন চালায়।

তারা Fear, Inc. The Roots of the Islamophobia Network in America শিরোনামে ১৩০ পৃষ্ঠাব্যাপী ওদের রিপোর্ট প্রকাশ করে।

ওদের রিপোর্ট মতে আমেরিকায় অনেকগুলো সংগঠন মিলে গত দশ বছরে প্রায় ৪২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যায় করে মুসলিম ও ইসলাম বিদ্বেষী কর্মকান্ডের জন্যে

গত ১০ বছরে USAএর বিভিন্ন সংগঠন এত টাকা খরচ করেছে।ধরে নেয়া যায় USA এর ভেতর থেকে আরও $ খরচ করা হবে নিকট ভবিষ্যতে এবং এটি চলমান থাকবে।
অথচ USA সরকার তার Budget ঘাটতি মেটানোর জন্য প্রতি বছর ব্যাংক থেকে টাকা ধার করছে,নাগরিকদের যাবতীয় সুবিধা দিতে টাকা ধার করছে ব্যাংক থেকে।আর অবাক করা ব্যাপার হল,ফেডারেল সরকার এই ধারকৃত টাকা শোধ করার জন্য পুনরায় ধার করছে।ফলে যা ঘটছে তা হল গত ১৯৭০-১৯৯৭ সাল পর্যন্ত এই শক্তিশালী(!?) দেশটি Budget ঘাটতির মধ্যে ছিল।১৯৯৮-২০০১ সাল পর্যন্ত Budget Surplus ছিল। আর ২০০৯ এ এসে USA এর Budget ঘাটতি Trillion ছাড়ায়।

http://www.whitehouse.gov/ এই সাইটে,Under section -“Office of Management and Budget” একটি Historical Table এ দেখানো হয়েছে ,1850–1900 সালে সর্বমোট Budget ঘাটতি ছিল ৯৯১ মিলিয়ন ডলার।দেখা যাচ্ছে, তাদের এই ঘাটতি পরম্পরা শুরু হয়েছে ১৮৫০ সাল থেকে। ২০১০ সালে তাদের Budget ঘাটতি এসে দাড়ায় $ ১.৩ Trillion। আগষ্টে ধারনা করা হয়েছে,এটা $১.৫Trillion এ পৌছাবে। ফলস্বরুপ, ফেডারেল সরকারের Debt দিন দিন বেড়েই চলেছে।আর ফেডারেল সরকার তার Debt Ceiling ও দিন দিন বাড়িয়ে চলছে,নাহয় তো দেওলিয়া হয়ে যাবে।

December 2009 এ Debt Ceiling ছিল $12.394 trillion ,যা বাড়িয়ে February 2010 – $14.294 trillion করা হয়। আর এই Debt Ceiling ১২বারের ও বেশি বাড়ানো হয়েছে। আর USA এর Expenditure সবচেয়ে বেশি Defense Sector এ।

আসুন দেখি সেই রিপোর্ট টি কি বলছে:
রিপোর্টটিতে এইসব মুসলিম ও ইসলাম বিদ্বেষী কর্মকান্ডের মাধ্যমে ISLAMOPHOBIA তৈরী করার কথা বলা হয়েছে যাতে ইসলাম নিয়ে মানুষের মধ্যে ভয় গড়ে ওঠে এবং মানুষের মধ্যে ইসলাম এর প্রতি ঘৃণা সৃষ্টি হ্য়।

সংগঠন গুলো হলো,
 * Donors Capital Fund
 * Richard Mellon Scaife foundations
 * Lynde and Harry Bradley Foundation
 * Newton D. & Rochelle F. Becker foundations and charitable trust
 * Russell Berrie Foundation
 * Anchorage Charitable Fund and William Rosenwald Family Fund
 * Fairbrook Foundation

এই টাকা গুলো ব্যয় কারা হয় ইসলাম বিদ্বেষী বই , আর্টিকল, ম্যাগজিন, ওয়েব সাইট ও ব্লগ লিখালেখির জন্যে। এদের শীর্ষে আছেন এটলাস সার্গ ব্লগের লেখিকা পাম গেলার, জিহাদ ওয়াচ সাইটের রবার্ট স্পেন্চার, মিডল ইস্ট ফোরামের ডেনিয়েল পাইপ, টেরোরিসম ইনভেস্টিগেট সাইটের স্টিভ এারসন সহ আরো সো কলড এক্সপার্ট। এদের সহযোগিতায় ইন্টারনেটে হাজার হাজার ওয়েবসাইট, ব্লগ, আর্টিকল ও বই লিখে ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষী প্রচারোনা চালায়। এজন্যেই আপনি দেখবেন যে , ইন্টারনেটে ইসলাম/মুসলিম বিরুধী ম্যাটেরিয়াল অনেক বিশাল।
এদের সাথে বিভিন্ন মিটিংয়ে ও কর্মকান্ডে যোগ দেয় সো কলড মুসলিম নামধারী লোকজন ডলারের লোভে।

Center For American Progress এর রিপোর্ট অনুযায়ী,ইসলামের বিরুদ্ধে conspiracy ছাড়াও, একটি শক্ত নেটওয়ার্ক তৈরি করা হয়েছে যারা পুরো আমেরিকার মানুষের কাছে পৌছানোর ক্ষমতা রাখে,কিছু influential মানুষের মাধ্যমে,মিডিয়া পার্টনার এবং রুট লেভেলের কিছু সংস্থার মাধ্যমে। তাদের কাজ ছিল ভুল তথ্য প্রদান করা,মিস গাইড করা মুসলিমদের এবং Give a rise to Islamophobia। এই ভুল তথ্য প্রদান করা,মিস গাইড শুরু হয় ৫জন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি এবং তাদের সংস্থার মাধ্যমে।

গত ১০বছরের ও বেশি সময় ধরে ৪০মিলিয়ন ডলার ব্যয় করে ৭টি সংস্থা এই কাজে।
আর এই ভুল তথ্য প্রদান করা,মিস গাইড করার Experts রা হলেন
 • Frank Gaffney at the Center for Security Policy
 • David Yerushalmi at the Society of Americans for National Existence
 • Daniel Pipes at the Middle East Forum
 • Robert Spencer of Jihad Watch and Stop Islamization of America
 • Steven Emerson of the Investigative Project on Terrorism

আসুন দেখি ইউ এস এর কিছু রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব যারা কিনা এই Islamophobia এর পক্ষে কাজ করছে:–

  •  The political players:
  •  Rep. Peter King
  •  Rep. Sue Myrick
  •  Rep. Allen West
  •  Rep. Renee Elmers
  •  Rep. Paul Broun
  •  Rep. Michele Bachmann

কিছু মিডিয়া যেগুলো ইসলাম নিয়ে ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে এবং মানুষকে Mislead করছ
 The media:

  •  Fox News Channel
  •  David Horowitz
  •  Freedom Center
  •  Pamela Geller and Atlas Shrugs
  •  Washington Times
  •  The National Review
  •  Christian Broadcast Network
  •  Clarion Fund
  •  Rush Limbaugh
  •  Sean Hannity
  •  Mike Savage
  •  Glenn Beck
  •  Mark Levin
  •  Bryan Fischer

The grassroots organizations যেগুলো Islamophobia এর পক্ষে কাজ করছে–Brigitte Gabriel’s ACT! For America
 Pamela Geller’s Stop Islamization of America
 Eagle Forum
 Tennessee Freedom Coalition
 State Tea Party movements
 American Family Association

কিছু রিলিজিয়াস গ্রুপ–The religious right
 Pat Robertson
 John Hagee
 Ralph Reed
 Franklin Graham

এই চারটিকে একসাথে রিপোর্টিতে The Islamophobia echo chamber বলে অভিহিত করা হয়েছে।
এই Islamophobia নেটওয়ার্ক ইসলামি শরিয়াকে ভুল ভাবে define করে আমেরিকানদের কছে Prsesent করছে।

রিপোর্টিতে বলা হয়েছে-

“The latest calculated smear against Islam and Muslims in America by the small but vocal members of the Islamophobia network is the deliberate misdefinition of Sharia, or Islamic religious law. This network mischaracterizes Sharia as a totalitarian ideology of hate and triumphalism committed to replacing the U.S. Constitution with a radical Islamist Caliphate that will subordinate and punish all non-Muslim adherents. “

On July 22, in Oslo government building এ বোমা বিস্ফোরনের পর বিভিন্ন pundits এবং mainstream media outlets যেমন-The New York Times, The Washington Post, and The Atlantic আল কায়েদা এবং জিহাদি গ্রুপের সংশ্লিষ্টতা আছে বলে প্রচারনা চালাচ্ছিল। কিন্তু দুঃখজনক ভাবে, ৩২ বছর বয়সী Norwegian named Anders Breivik,self-described Christian conservative, এটার এই বোমা বিস্ফোরনের দায় ভার স্বীকার করে।

Breivik তার manifesto তে রবার্ট স্পেন্চার, যিনি একজন anti-Muslim misinformation scholar(Fear, Inc.The Roots of the Islamophobia Network in America -রিপোর্ট এ যাকে ভুল তথ্য প্রদান কারী,মিস গাইড করার Experts হিসেবে বলা হয়েছে), এবং তার ব্লগ Jihad Watch এর কথা ১৬২ বার উল্লেখ করেছে।

Geller and Spencer,দুইজন anti-Muslim misinformation scholar,একসাথে “Stop Islamization of America”-এই গ্রুপটি প্রতিষ্ঠা করে, a group whose actions and rhetoric the Anti-Defamation League concluded “promotes a conspiratorial anti-Muslim agenda under the guise of fighting radical Islam,- Center For American Progress এর রিপোর্ট অনুযায়ী।

একজন Misinformation experts, Gaffney কাজ করে কিছু right-wing grassroots organizations এর সাথে,যেমন- ACT! for America and the Eagle Forum। তারা তাদের Anti Islamic Message গুলো ছড়ানোর জন্য কাজ করে আরোও কিছু religious right groups যেমন The Faith and Freedom Coalition and American Family Association এর সাথে.

Center For American Progress এর রিপোর্ট অনুযায়ী–
“Speaking at their conferences, writing on their websites, and appearing on their radio shows, these experts rail against Islam and cast suspicion on American Muslims. “

উল্লখযোগ্য, আমেরিকাতে এই anti-Muslim, anti-Islam grassroots network সফল,কারন তারা বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে যেসব কিনা গত ১০বছরে রাজনৈতিক প্রচারনায় ব্যবহার করে সফলতা এসেছিল–রিপোর্টটি তে বলা হয়েছে।আরও বলা হয়েছে, Internet কে তারা একটি গুরুত্বপুর্ণ মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে ইসলামের বিরুদ্ধে প্রচারনা চালানোর জন্য এবং কিছু Website এবং Blog এ ইসলামকে ভুল ভাবে Present করার জন্য এবং মুসলিমদের Misguide করার জন্য।

সবশেষে দেখা যাচ্ছে, পেটে ভাত থাকুক আর না-ই থাকুক,ধার-দেনা শোধ করার ক্ষমতা থাকুক,আর না-ই থাকুক,ইসলামের বিরুদ্ধে কর্ম কান্ড চালাতেই হবে।মুসলিম দেশের ধন সম্পদ হরি লুট করতেই হবে।গায়ের জোরে, পৃথিবী আমার।
তবে মুসলিম দেশগুলো কে লুট করা অনেকে আগে থেকেই শুরু হয়েছে।সেই ইতিহাস আজ আর না-ই লিখলাম।
সুতরাং বুঝতেই পারছেন।আর নাস্তিকদের কথায় কান দেবেন না।আপনি কান দিলেই সে স্বার্থক।হয়ত,এই ব্লগেই কেউ আছেন যিনি ডলার নিয়ে ব্লগিং করছেন।
নিজে জানুন,অন্য মুসলিম ভাইকে জানান কিভাবে আমাদের অজান্তে নাস্তিকরা মুসলিম সেজে আমাদের ঈমান নষ্ট করতে পারে।আর কত মিলিয়ন ডলার আমেরিকা খরচ করছে ইসলাম কে ধ্বংস করার জন্যে যা সম্ভব নয়।কারন ইসলাম তার নিজস্ব গতিতে প্রচন্ড শক্তিতে চলবে। শেয়ার করুন আর সকল মুসলিম ভাইদের জানতে দিন।
(Fear, Inc.The Roots of the Islamophobia Network in America -রিপোর্ট টি ১৩০ পৃষ্ঠার।তাই পুরোটা তুলে ধরা সম্ভব হয়নি বলে দুঃখ প্রকাশ করছি।)
তথ্য সংগ্রহ::
http://www.americanprogress.org/
http://www.cbo.gov/
http://www.federalbudget.com/

(মূল লেখা-  এখানে)